রসিকতা – ৫১

মদন তার গার্লফ্রেন্ড রিমির সাথে কথা বলছে…
মদনঃ“I LOVE U”.
রিমিঃ ”I LOVE U TOO”
মদনঃ কতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে?
রিমিঃ যতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে।
মদনঃ … “হারামজাদী (!) তার মানে তুইও আমার সাথে টাইম-পাস করতেছোস ?

রসিকতা – ৫০

বল্টু এক অফিসের ম্যানেজার
পদে চাকরি পেল।
তো, বল্টু চাকরিতে জয়েন করার পরই
কর্মচারীরা সময়মতো অফিসে আসা শূরু
করল।
কেউ লেট করেনা।
তাই দেখে অফিসের এম.ডি. একদিন
বল্টুকে বললঃ ঘটনা কি? আগে তো কেউ
সময়মতো অফিসে আসতোনা।
আপনাকে ম্যানেজার করার পর থেকেই
সবাই টাইমের
আগেই চলে আসে!
আপনি কি জাদু জানেন নাকি ??
বল্টুঃ না স্যার, জাদু-টাদু কিছুনা।
আমি অফিস থেকে একটা চেয়ার
সরিয়ে ফেলেছি।
যে সবার পরে আসবে, তাকে দাঁড়িয়ে কাজ
করতে হবে !!
তাই সবাই টাইমের আগেই চলে আসে !!!

রসিকতা – ৪৯

একজন স্ত্রী তার স্বামীকে তার (স্ত্রী) সম্পর্কে বর্ননা করতে বলেছে…………
স্বামী বর্ণনা করছে, “তুমি হচ্ছো A,B,C,D,E,F,G,H,I,J,K”
স্ত্রী জানতে চাইলো, “এর মানে কি?”
স্বামীঃ Adorable, Beautiful, Cute, Delightful, Elegant, Foxy, Gorgeous, Hot”
স্ত্রীঃ ওহ, কী যে সুন্দর! মন ভরে গেলো। ওগো, বাকী তিনটা I,J,K-তে কী হয় গো?
স্বামীঃ I’m Just Kidding!!!

রসিকতা – ৪৮

স্ত্রী : তোমাকে একটা বলি…….??
স্বামী : হুম বলো…..
স্ত্রী :মারবে না তো……??
স্বামী :আরে জানু মারব কেন…..??
স্ত্রী :আমি না মা হতে চলেছি……
স্বামী : আরে বলো কি এটা তো অনেক খুশিরখবর…… এর জন্য তোমাকে মারতে যাব কেন……??:O





স্ত্রী : না মানে কলেজে থাকতে বাবাকে এই কথা বলাতে বাবা অনেক মেরেছিল……..

রসিকতা – ৪৭

একবার এক লোক একটা উড়ন্ত হাঁস শিকার করল। গুলি খেয়ে হাঁসটি একটা ক্ষেতের উপর পড়ল। লোকটি বেড়া টপকে ক্ষেতে ঢুকতে গেলে বৃদ্ধ মালিক তাকে আটকালেন।
“আমার জমিতে ঢোকা যাবে না।আমার জমিতে কিছু পড়লে সেটা আমার।” বললেন তিনি।
লোকটি বলল, “আমি এ দেশের সবচেয়ে বড় উকিল। আমি তোমার বিরুদ্ধে মামলা করব। তারপর দেখবে হাঁস আমার নাকি তোমার।” ক্ষেতের মালিক মনে মনে উকিলের উপর চটে গেলেন।
তিনি বললেন,”আমাদের এদিকে ঝগড়া মীমাংসা করার ধরণ একটু ভিন্ন। আমরা ঝগড়া মীমাংসা করি তিন লাত্থি পদ্ধতিতে।”
উকিল বলল, “তিন লাত্থি পদ্ধতি কি?”
ক্ষেতের মালিক বললেন, “প্রথমে আমি তোমাকে তিন লাথি দেব। তারপর তুমি আমাকে তিন লাথি দেবে। আবার আমি তোমাকে তিনলাথি দেব। এভাবে চলতেই থাকবে যতক্ষণ না কেউ সারেন্ডার করে।”
উকিল দেখল এখন মামলা টামলা করলে অনেক সময় নষ্ট হবে, হাঁস হয়তো পাওয়া যাবে না, পাওয়া গেলেও হয়তো নষ্ট হয়ে যাবে। তাছাড়া এই বৃদ্ধকে সে অচিরেই তিন লাথিতে হারাতে পারবে। তাই সে এই পদ্ধতিতে মীমাংসা করতে রাজি হয়ে।
বৃদ্ধ প্রথম লাথিটা মারলেন তার হাঁটুতে, উকিল চিৎকার করে মাটিতে পড়ে গেল। দ্বিতীয় লাথিটা ধেয়ে এল তার নাক বরাবর, উকিল রক্তাক্ত মুখে মাটিতে শুয়ে পড়ল। তৃতীয় লাথি আঘাত করল উকিলের বুকে, উকিল ব্যথায় ককিয়ে প্রায় অজ্ঞান হয়ে গেল। না, অজ্ঞান হলে তো চলবে না। উকিল তার সমস্ত শক্তি একত্র করে উঠে দাঁড়াল। বৃদ্ধকে কষে একটা লাথি মারার জন্য পা তুলল সে। ঠিক সেই মুহূর্তে বৃদ্ধ হেসে বললেন, “আমি সারেন্ডার করলাম। তোমার হাঁস তুমি নিয়ে যাও।”